শরীফ হোসেনঃ আগামীকাল পবিত্র মাহে রমজান, আবার সরকারি জারিকৃত কঠোর লকডাউন।উপলক্ষ্য যেন মহা ধুমধাম।এ জন্যই যানজট ছাড়িয়ে যাচ্ছে অতীতকে। মহামারি করোনার ৩য় ডেউ মোকাবেলায় যেখানে মানুষকে সচেতন হওয়ার আহবান জানানো হচ্ছে,প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে মানুষকে গৃহবন্দি করে রাখার যেন মানুষ কোভিড ১৯ এর করাল গ্রাস হতে মুক্তি পায়।আর সরকারের এসকল পদক্ষেপ কে মানুষ যেমন বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে তেমনি করছে নিজের ক্ষতি।
একদিকে মৃত্যুর রেকর্ড গড়ছে বাংলদেশ,অপরদিকে মানুষ সচেতনতাকে তোয়াক্কা না করে ঘুরছে যেমন ইচ্ছে তেমনি,যেন তাদেরকে করোনায় কিচ্ছু করতে পারবেনা।রায়পুর উপজেলা লক্ষীপুর জেলার অন্যতম প্রধান শহর।শুধু এখানে নয় বরং প্রতিটি অলিগলি এমনকি লিংক সড়কগুলোতেও জ্যামে অস্থির অবস্থা।তারা দেদারছে করছে চলাফেরা,নেই সচেতনতার চিহ্ন।
এভাবে চলতে থাকলে উপশহরে করোনার ঝুঁকি যেমন বাড়বে,তেমনি বাড়বে অস্থিরতা আর অসহায়ত্ব।এ অবস্থায় সরকারি নজরদারী যেমন বাস্তবায়ন প্রয়োজন,সাথে সাথে দরকার প্রশাসনের তৎপরতা।আর সাধারন জনগনকে সচেতন হতে বাধ্য করার পরিকল্পনা চাই উপজেলা কার্যালয় হতে।তবেই হয়তো আল্লাহ এই মহামারি করোনা হতে রায়পুরবাসীকে রক্ষা করবেন।