রাইয়ান ঈসা : রাঙ্গাবালী উপজেলা বিচ্ছিন্ন দ্বীপ , নেই টেকসই বেড়িবাঁধ, নেই হাসপাতাল ,নেই কোনো ডাক্তার (এম বি বি এস)চিকিৎসা সেবা চলে হাতুড়ে ডাক্তার ও অজ্ঞ কবিরাজ দিয়ে ,নেই জেলা সদরের সাথে সড়ক পথ। নৌপথ(আগুন মুখা নদী ) ই একমাত্র অবলম্বন। তাও আবার পারাপারে নিরাপদ ও নিরাপত্তা নেই।
উপজেলার সকল পেশার মানুষের দাবী( ত্রান নয় বেড়িবাঁধ চাই) এই বন্যার কবলে রাঙাবালী উপজেলায় সোশাল মিডিয়ার ভাইরাল হয়। একজন ছাত্র আল হাসিবের দেওয়া ফেইসবুক পোষ্ট,
বরাবর,
মাননীয় সংসদ সদস্য, পটুয়াখালী -৪
বিষয়ঃ টিকসই বেড়িবাঁধের জন্য আবেদন।
বিনীত নিবেদন এই যে আমরা পটুয়াখালী জেলাধীন রাঙ্গাবালী উপজেলার অধিবাসী। আমাদের উপজেলায় প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষের বসবাস। উপজেলাটি বঙ্গোপসাগরের কাছাকাছি হওয়ায় প্রতিবছর বন্যার পানিতে প্লাবিত হয় অনেক মানুষের বসত-বাড়ি। হারিয়ে যায় অনেক মানুষের প্রানসহ আরো অনেক কিছু।
কোড়ালিয়া লঞ্চঘাট,
ফুলখালী খেয়াঘাট,
দঃফুলখালী ঘাট,
চালিতাবুনিয়া লঞ্চঘাট,
সামুদাবাঁদ রাঙ্গাবালী,
চরমোন্তাজ বাজার বেড়িবাঁধ,
এসব এলাকায় টিকসই কোনো বেড়িবাঁধ না থাকায় বন্যার পানিতে প্লাবিত বেশি হয়।
অতএব মাননীয় সংসদ সদস্য এর কাছে আবেদন এই যে ত্রান নয় টিকসই বেড়িবাঁধ দিয়ে রাঙ্গাবালী বাসিন্দাদের শান্তিতে বসবাস করার সুযোগ করে বাধিত করবেন।
বিনীত
রাঙ্গাবালীবাসীর পক্ষে
হাসিব, জিহাদ খলিফা, নিজাম উদ্দিন, জিলাম তাউহিদ ,হোসেইন ফরহাদ, জাকারিয়া হাওলাদার ,ফরিদ ফরাজী ,ইত্তেকার সানি, মাহবুব মৃধা ,মাহতাব সহ আরও অনেকে এই দাবী কে সমর্থন করেন, রাঙাবালী উপজেলা সোশাল মিডিয়ায় তোলপাড়।
অনেক এলাকায় চর কাসেম, চরযমুনা ও বিভিন্ন চর ও চালিতাবুনিয়া, চরমোন্তাজ, বড়বাইশদিয়া, ছোটবাইশদিয়া, মৌডুবি, রাঙাবালী ইউনিয়ন সহ এর বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে, কারন যেখানে ভেরিবাধ আছে তার অবস্থা ভাল না (ভাঙ্গা ও সুরঙ্গ বা গর্ত ডালু হয়ে মিশে গেছে) তাই রাঙাবালী উপজেলা বাসির প্রানের দাবী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও পটুয়াখালী চার আসনের মাননীয় সংসদ সহ সকলের কাছে দাবী আমরা ত্রান চাই না বেড়িবাঁধ চাই। ।