জাহিদুল ইসলাম নিক্কনঃ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট ঈশ্বরদী অভ্যান্তরে কার চাকরি কে করছে? এসব বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেরিয়ে আসছে নানা অনিয়মের তথ্য। যাকিনা দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে এই প্রতিষ্ঠান টি । গবেষণার এই প্রতিষ্ঠানে চলছে হরিলুট। এখানে চাকরি হলেই যেন বাপদাদার সম্পত্তি মনে করছে কেউ। চাকুরী(অব:) থাকতেই হবে এই প্রতিষ্ঠানের অভ্যান্তরে। যেতে হবে না কোথাও ।
জানা গেছে,বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠানের ভীতরে সরকারি কোটি কোটি টাকায় তৈরি করা বিভিন্ন তলাবিশিষ্ট বাসাগুলো এখন শুধু দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে কালের স্বাক্ষী হিসেবে। এমন সব কর্মকর্তা ব্যাক্তি দের বাসা খালি থাকতে দেখা গেছে । দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী তো আছেই। বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট ভীতরে ঘুরে জানা গেছে, এখানে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কর্তন করা বাসাভাড়া এই প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তিদের থাকার কথা। অথচ অনেক (অব:) প্রাপ্ত ব্যাক্তিরাই বহাল তবিয়তে রয়েছে। এদের মধ্যে কারো ছেলে বৌ অথবা পৌষ্য কোঠায় মাষ্টার রোলে চাকরি নিয়ে একজনের চাকরি অন্যজন করছে এমন অভিযোগোও পাওয়া গেছে। এসব বিষয়েও রয়েছে অর্থ নৈতিক দুর্নীতির আখড়া।
এই অর্থ নৈতিক দুর্নীতির আখড়ায় বলা হয়ে থাকে মানবিক বিপর্যয়ের চাকরি। এমন দুএকজনের সাথে কথা বলতেই তাদের মুখ থেকে দিব্যি বেড়িয়ে আসে এসবের নানা অজানা তথ্য। যা কিনা এসব অনিয়মের সাথে জড়িত রয়েছে স্বয়ং দুএকজন কর্তাব্যক্তি। এসব বিষয়ে কথা বলতে এপ্রতিবেদক বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট ঈশ্বরদী ডাইরেক্টর দপ্তরে গিয়ে তাকে না পেলে কথা হয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা ডক্টর মোহম্মদ তোফায়েল আহমেদের সাথে। তিনি কিছু তথ্য দিতে না দিতেই অকপটে চা আপ্যায়ন করিয়ে বলেন বিষয় গুলো ডিজি মহোদয় জানেন তার কাছ থেকে জানবেন। আমি যা দিয়েছি তথ্য সেগুলো আমার দেয়া ঠিক হয়নি।