শুক্রবার , ১৬ এপ্রিল ২০২১ | ১৪ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. অলৌকিক
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. আলোচিত
  7. কবিতা
  8. করোনাভাইরাস আপডেট
  9. ক্যাম্পাস
  10. খেলাধুলা
  11. গনমাধ্যম
  12. চাকুরী
  13. জাতীয়
  14. ডেস্ক রিপোর্ট
  15. ধর্ম

নোয়াখালী বসুরহাটে আওয়ামী লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে কাদের মির্জার ছেলেসহ আহত ১০

প্রতিবেদক
এইচ এম ওবায়দুল হক
এপ্রিল ১৬, ২০২১ ৯:৩১ অপরাহ্ণ

মোঃইব্রাহিমঃ নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুই গ্রুপের অন্তত ১০জন আহত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১৫ এপ্রিল) বিকালে বসুরহাট পৌরসভা চত্বরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।আহতরা হলো, আরমান হোসেন (৪৩), মির্জা কাদেরের ছেলে তাশিক মির্জা (২৯), মিরাজ (৩৩) সহ অন্তত ১০জন। আহতদের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, মির্জা অনুসারী শাহদাত সিফাত দুপুরে বসুরহাট পৌরসভা ভবন থেকে ফেইসবুক লাইভে এসে উপজেলা আওয়ামী লীগ , যুবলীগ নেতাদের অকথ্য ভাষায় চরিত্র হনন করে বক্তব্য দেয়। তার এ ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেখে উপজেলা আওয়ামী লীগ (একাংশ) মিজানুর রহমান বাদলের অনুসারীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে তারা দুপুর ৩টার দিকে বসুরহাট বাজারে থানার সামনে জড়ো হয়ে কাদের মির্জার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
খবর পেয়ে বিকাল ৪টার দিকে কাদের মির্জা কাদেরের ছোট ভাই শাহদাত হোসেন ও ছেলে তাশিক মির্জা পৌরসভা থেকে তাদের অনুসারীদের নিয়ে জিরো পয়েন্টের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময় থানার সামনে মুখোমুখি হলে তাদের লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে বাদল অনুসারীরা। এক পর্যায়ে উভয় গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে কাদের মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আজম পাশা চৌধুরী রুমেলকে আটক করে নিয়ে যেতে চাইলে বাদল অনুসারীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে বসুরহাট পৌরসভা চত্বরে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০জন আহত হয়।বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা অভিযোগ করে জানান, কোন ঘটনা ছাড়াই বাদলের লোকজন পৌরভবনে আমাকে এবং আমার লোকজনকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে। এতে ছেলে তাসিক মির্জাসহ তার ৮জন অনুসারী আহত হয়েছে।
এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনি জানান, একটি ফেসবুক লাইভকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একাংশের নেতাকর্মীরা পৌরসভা চত্বরে অবস্থান নিলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। পরে সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল সমর্থক ও মেয়র আবদুল কাদের মির্জার সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

সর্বশেষ - আলোচিত

আপনার জন্য নির্বাচিত

কমলগঞ্জে জুয়েল হত্যা মামলার ৩ আসামীর আদালতে আত্মসমর্পণ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুর্ঘটনা যেন থামছেইনা

আগামীকাল শুক্রবার যানবাহনের ৪৮ ঘন্টার ধর্মঘট।

সিন্দুকছড়ি বাজারের প্লট দখলের চেষ্টায় উত্তেজনা, নিরসনে পূর্ণ:দতন্তের দাবি

আক্কেলপুরে শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগে কিশোর থানা হেফাজতে

নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মেহেরপুরে বাংলা নববর্ষ বরণ

দিনাজপুরে পুলিশের অধঃস্তন কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের বিভাগীয় পদোন্নতি পরীক্ষা ২০২১ এর বহু নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত।

ঠাকুুরগাঁও পীরগঞ্জে মোটর সাইকেল চোর একদিনের রিমান্ডে।

মাদারীপুরে নিখোঁজের ৩ দিন পর বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার, ছেলে আটক! 

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেলক্রসিং পারাপার, গেটম্যানের রুম তালাবদ্ধ

Design and Developed by BY REHOST BD