ইসলামপুর প্রতিনিধি : ইসলামপুর উপজেলায় ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্বের স্বাদ পেতে যাচ্ছে আওয়ামী যুবলীগ। গতকাল শনিবার (৮ই জুলাই) দীর্ঘ আট বছর পর হয়ে যাওয়া এই ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মো: মাইনুল হোসেন খান নিখিল,ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ফরিদুল হক খান দুলাল এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনের মাননীয়া সংসদ সদস্য হোসনেআরা বেগম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। উক্ত সম্মেলনে,মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন ২০০১-২০০৬ সালে আওয়ামীলিগকে ভোট দেয়ায় নির্মম অত্যাচারের শিকার হয়েছে মা বোনেরা, ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে নরপিশাচরা ।
২০০১ সালে বিদেশি শক্তি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস চাইলে যখন দেশরত্ন শেখ হাসিনা,না করেন তখন এই যুদ্ধ অপরাধী জামাত-বিএনপি বিদেশি শক্তির সাথে হাত মিলিয়ে চক্রান্ত করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতারচ্যুত করেছে কিন্তু, শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গঠিত আন্দোলনের কারণে, বেগম খালেদা জিয়া দেশের সম্পদ বিক্রি করতে পারেনি।
তিনি আরো বলেন,২০১৩ থেকে ২০১৪ সালে যে পেট্রোল বোমা দিয়ে অগ্নিসংযোগ ঘটিয়েছিল এবং নির্যাতন চালিয়েছিল বিএনপি,যার কারনে ছেলে অপুকে হারিয়ে এর খেশারত দিতে হয় খালেদা জিয়াকে, তারপরেও তিনি ১৬৫ জন মানুষকে আগুনে পুড়ে হত্যা করে এবং যাত্রাবাড়ীতে পেট্রোল বোমায় নয়টি প্রাণ কেড়ে নিয়ে নৃশংসতার পরিচয় দিয়েছিলেন।
তিনি মনে করেন, জিয়াউর রহমান যখন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে এবং, হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করে তখনই মানবাধিকার চূড়ান্তভাবে লঙ্ঘন হয়।
নতুন নেতৃত্বকে প্রাধান্য দিতে হবে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে মেনে নিতে হবে কারণ,ঐক্যই শক্তি এবং কোনভাবেই এই ঐক্যকে বিনষ্ট করা যাবে না।কোন ঐক্য বিনষ্টকারি শক্তি যেন এ দলের মধ্যে প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে বিশেষ লক্ষ রাখতে হবে,বলে জানিয়েছেন মাননীয় ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ফরিদুল হক খান দুলাল। যে নতুন নেতৃত্ব আসতে যাচ্ছে সে নেতৃত্বে,নতুন এবং পুরাতন মিলেই দল গঠন হবে।শুধু নতুনদের দয়িত্ব দেয়ার মাধ্যমে দলকে ভাসিয়ে দেয়া যাবে না,এবং লক্ষ করতে হবে কোনভাবেই দলের মধ্যে জামাত-বিএনপি যেন ঠাই না পায়,বলে জানিয়েছেন মাননীয়া সংসদ সদস্য হোসনেআরা বেগম। জনগনের মাঝে অত্যাধিক উত্তেজনা, এবং একই প্রশ বার বার উঁকি দিচ্ছে,কার হাতে আসবে এই নতুন নেতৃত্ব,পরিশেষে,সুন্দর সুশৃঙ্খলভাবে পরিসমাপ্তি ঘটে ত্রিবার্ষিক সম্মেলনটির।
হোসনেয়াীা বেগম:জামাত বিএনপির কোন ঠাই নাই,নতুন পুরাতন মিলেই দল গঠন হবে।
ম পি :নেতৃত্ব মানতে হবে,ঐক্যই সক্তি ঐক্য বিনষ্ট কারি শক্তি যেন প্রবেশ না করতে পারে। মাইনুল হোসেন খান নিখিল:মক্কায় নিজে থেকে,হজীদের খেদমত করে বিশ্ব সুনাম অর্জন করেছেন। সুশৃঙ্খল ভাবে সম্মেলন উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।সবাই যদি ঐক্যবধ্য হয় তাহলে কেও দমদতে পারবে না,ক্ষমতা পেয়ে কেও যেন অহংকারী না হয়,বাংলাদেশ কোন পথে হাটবে,২০০১-৬ সালের নির্মম অত্যাচারের শিকার হবে,মা বোনের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে আওয়ামীলিগকে ভোট দেয়ায়।কথা বলার অধিকার সবার আছে তবে অন্যায় কারিকে প্রতিহত করার ক্ষমতা কেবল যুবলীগের আছে।২০০১ সালে বিদেশি শক্তি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস চাইলে যখন দেশরত্ন শেখ হাসিনা না করেন তখন এই যুদ্ধ অপরাধী জামাত-বিএনপি বিদেশি শক্তির সাথে হাত মিলিয়ে চক্রান্ত করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতারচ্যুত করেছে কিন্তু, শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গঠিত আন্দোলনের কারণে, বেগম খালেদা জিয়া দেশের সম্পদ বিক্রি করতে পারেনি। তিনি আরো বলেন,২০১৩ থেকে ২০১৪ সালে যে বোমা অগ্নিসংযোগ ঘটিয়েছিল এবাং নির্যাতন চালিয়েছিল বিএনপি,যার কারনে ছেলে অপুকে হারিয়ে এর খেশারত দিতে হয় খালেদা জিয়াকে, তারপরেও তিনি ১৬৫ জন মানুষকে আগুনে পুড়ে হত্যা করে এবং যাত্রাবাড়ীতে পেট্রোল বোমায় নয়টি প্রাণ কেড়ে নিয়ে নৃশংসতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি মনে করেন, জিয়াউর রহমান যখন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে এবং, হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করে তখনই মানবাধিকার চূড়ান্তভাবে লঙ্ঘন হয়।
নতুন নেতৃত্বকে প্রাধান্য দিতে হবে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে মেনে নিতে হবে কারণ ঐক্যই শক্তি এবং কোনভাবেই এই লোককে বিনষ্ট করা যাবে না কোন ঐক্য বিনষ্টকারি শক্তি কোন ঐক্য বিনষ্টকারী শক্তি যেন এ দলের মধ্যে প্রবেশ করতে না পারে বলে জানিয়েছেন মাননীয় ধর্ম বিষয়ক আলহাজ্ব ফরিদুল হক খান দুলাল।যে নতুন নেতৃত্ব আসতে যাচ্ছে সে নেতৃত্বে নতুন এবং পুরাতন মিলেই দল গঠন হবে।কোনভাবেই দলের মধ্যে জামাত-বিএনপি যেন ঠাই না পায় বলে জানিয়েছেন মাননীয়া সংসদ সদস্য হোসনেআরা বেগম। পরিশেষে,সুন্দর সুশৃঙ্খলভাবে পরিসমাপ্তি ঘটে ত্রিবার্ষিক সম্মেলনটির।