অলোক মজুমদার : ঘরের বাইরে নয়,সামাজিক দূরত্ব রজায় রাখি এটাই করোনা প্রতিরোধের একমাএ উপায়।এই সত্য না মেনে সকলে বের হচ্ছে অপ্রয়োজনে ঘরের বাইরে। ফলাফল করোনা পজেটিভ। অদৃশ্য শত্রুর হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না শিশু থেকে বৃদ্ধ কেউই।বাগের হাট জেলার ৯ উপজেলায় আজ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৫৩জন।বাগেরহাট সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায় ৯উপজেলায় ৩৩৩জনের কোভিড-১৯ টেষ্টের জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের র্র্যাপিড এন্টিজেন্ট টেস্ট ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবের টেস্টে ১৫৩জনের করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে।
বাগেরহাট সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে বাগেরহাট সদরে ৫৬জন ,মোল্লাহাটে ১৯জন,ফকিরহাট ৩৬জন,চিতলমারী ৭জন,কচুয়া ৬ জন,মোড়েলগঞ্জ ৪জন,মোংলা ১৭জন,শরনখোলা ৯জন এবং রামপালে কেহ আক্রান্ত হয়নি।আক্রান্তে দিক দিয়ে মোল্লাহাট,সদর উপজেলার পর চিতলমারীর অবস্থান।জেলায় আক্রান্তের হার শতকরা ৪৫.৯৫। চিতলমারী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তাওহিদুর রহমান বাবু সহ তার সহধর্মীনি করনায় আক্রান্ত হয়েছে।বুধবার বিকালে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মামুন হাসান বলেন এ ত্থ্য নিশ্চিত করে।আক্রান্ত ৭ জনের বাড়ি লক ডাউন ঘোসনা করেছে প্রশাসন। এর মধ্যে ৬দিন আগে খুলনায় আব্দুর সত্তার মারা যায়।
করোনা আক্রান্ত ৬ জন হলেন প্রেসক্লাবের সম্পাদকের সহধর্মীনি সুলতানা পারভীন(৩৭ ),চরডাবাতিয়া গ্রামের মমতাজ বেগম( ৩৫),চিতলমারী হাসপাতালের স্টাফ নার্স লক্ষ্মী রানীর ছেলে অংকুশ মন্ডল(৬),আড়ুয়াবর্নী গ্রামের জুয়েল শেখ(১৭),একই গ্রামের ইরানী আক্তার(৩৮),চর শৈৗলদাহ গ্রামের আব্তুর সত্তার(৬৫)।৬দিন আগে খুলনায় আব্দুর সত্তার মারা যায়। ।আক্রান্তদের বাড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিটন আলী,উপজেলা চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল সহ কর্মকর্তারা লকডাউন ঘোসনা করেন।