কয়রা প্রতিনিধিঃ জাতীয় শ্রমিক লীগ কয়রা উপজেলা শাখার আমাদী ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ তরিকুল ইসলাম মোড়ল, তার পিতা মোঃ নজরুল ইসলাম মোড়ল ও মাতা নিলিফা বেগম, গত ১৮ই এপ্রিল ইফতারের পুর্বে নিজ দোকান থেকে বাড়ির উদ্দেশ্য রওয়ানা করে। পথিমধ্যে ওত পেতে থাকা একই এলাকার কিছু সন্ত্রাসী দা, কুড়াল, রড দিয়ে তাদের বেধড়ক মারপিট করে এমনকি দা কুড়াল দিয়ে মাথা ঘাড় সহ বিভিন্ন জায়গায় কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে রাস্তার উপর ফেলে রেখে চলে যায়।
পরবর্তিতে স্থানীয় লোক জানাজানি হলে তারা ঘটনা স্থলে এসে তাদের কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তারা এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধিন আছেন। উক্ত এই জঘন্য সন্ত্রাসী কার্যকলাপের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন। জাতীয় শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা বি এম জাফর।
জাতীয় শ্রমিক লীগ খুলনা জেলা শাখার সংগ্রামি সাধারণ সম্পাদক শেখ মোঃ পীর আলি সিনিয়র সহ- সভাপতি সৈয়দ তারিকুল ইসলাম,সহ-সভাপতি মুন্সি সেলিম আহম্মেদ, মোঃ নিজামুল হক বাবলু,এস,এম,আসাদুজ্জামান আসাদ,মোঃফরিদ আহম্মেদ,মোঃআলম হাওলাদার, তাসলিমা বেগম, তপন কুমার বিশ্বাস, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহিন আহম্মেদ, মঞ্জুর মোর্শেদ রাহাত, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মোঃ মারুফ হোসেন, মোঃফারুক হাসান,মোঃনজরুল ইসলাম শিকদার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ মইনুল ইসলাম মোহন, দপ্তর সম্পাদক কামরুল গাজি,অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন, সম্পাদক মন্ডলির সদস্য বটিয়াঘাটা উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহাগ হাওলাদার, শ্রমিক লীগ নেতা মোঃবোরহান হাওলাদার, মোঃ হায়দার আলি খান প্রমুখ