আহত ব্যক্তি আশরাফুল ও বাবুলের অভিযোগ প্রতিবেশি এক মেয়ের সাথে কয়েক বছর আগে বিবাহ হয় প্রতিবেশি লতিফের সাথে। ঝগড়া বিবাদের কারনে ওই মে স্বামীর বাড়ি থেকে চলে আসে। আর এই বিয়ের ঘটক ছিল মোজ্জামেল। ওই নারী দীর্ঘ দিনেও কেন স্বামীর বাড়িতে যায় না এ নিয়ে প্রতিবেশি কামাল হোসেনের সাথে বাকবিতন্ডা হয় কয়েকদিন ধরে। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যান বিষয়টি নিয়ে মিংসায় বসলে। কামাল হোসেন ও মোজ্জাম্মেলের সাথে হাতাহাতি হয়।
এছাড়া জমি বিরোধও ছিল কামাল ও মোজ্জাম্মেলের সাথে। পরে এধরনের বিরোধকে কেন্দ্র করে। কামাল হোসেনের নেতৃত্বে বাদামবাড়ি হাটে মোজ্জাম্মেলকে একা পেয়ে প্রকাশে ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোটা দিয়ে মারপিট করে। পরে বাড়ির সামনে মোজাম্মেল ও বাবুলকেও মারপিট করে তারা।আহত অবস্থায় বালিয়াডাঙ্গী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাদের ভর্তি করা হলে গুরুতর অবস্থায় মোজ্জাম্মেল ও বাবুলকে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মোজাম্মেল।
এ বিষয়ে বড়পলাশবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন কামাল হোসেন ও মোজাম্মেলের মধ্যে আগে থেকে কয়েকটি বিষয়ে নিয়ে দন্দ চলছিল। এ ঘটনায় আজকে একজনের প্রাণ গেল।