গুরুদাসপুরে দই মিষ্টি বিক্রি করে সারা জাগিয়েছেন আনিস কাজী

দেশসেবা দেশসেবা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ২:৪৪ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১০, ২০২৪

 এস এম পারভেজ তালুকদার।। গুরুদাসপুর পৌর সদরের খামারনাচকৈড় মহল্লার, মোঃ মকবুল কাজীর বড়ছেলে মোঃ  আনিছুর রহমান কাজী আজ ২০ বছর ধরে  গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের  সামনে  প্রথমে চা বিস্কিটের দোকান দিয়ে ব্যাবসা শুরু করে, এর পর আনিস কাজী  স্বল্প পরিসরে  মিষ্টি  নিজ বাড়িতে তৈরি করে, হসপিটালে আশা রোগীর সঙ্গে আত্মীয়-স্বজনরা   পামরুটির সঙ্গে  মিষ্টি  খেতে শুরু করে  চাহিদা অনেকটা বেড়ে যায়  তারপর থেকে আনিস কাজী  মিষ্টির পাশাপাশি দই বানাতে শুরু করে।  এবং  গুরুদাসপুর উপজেলার ৬ ইউনিয়নের সকল শ্রেনী প্রেসার   মানুষের মাঝে  আনিসের তৈরি মিষ্টি ও দই সুস্বাদু ও ভেজাজ মুক্ত হওয়াই পছন্দের তালিকায় ১ নাম্বারে রয়েছে, তার পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা ৮ জন আনিস কাজী  এই দোকানে চা, বিস্কুট, ও   দই মিষ্ট, বিক্রয় করে পরিবারের সকল খরচ এবং সংসার চালান দই মিষ্টি কিনতে আশা একজন ক্রেতা বলেন আমাদের কাছে আনিস কাজী ভাইয়ের  নিজ হাতে তৈরি করা একদম খাঁটি দুধের ছানাদিয়ে তৈরি এই মিষ্টি ও দই খেতে অনেক ভালো লাগে এবং দাম সাধ্যের মধ্যে   হওয়াই৷ আমি এসেছি, আর  অনেক সুস্বাদু  তাই আমরা পরিবারে মানুষেরা  এই মিষ্টি ও দই খেতে  পছন্দ করে।  তাই  এই দোকানে এসেছি। আনিস কাজী বলেন আমার  কাজের মানুষ না থাকায় আমাকে কিছুটা কষ্ট করতে হয়। তার পরো আমি আমার  লক্ষ্য ও পরিশ্রম দিয়ে  আজ আমি এই অবস্থানে এসেছি।   আমার  ১ মাসে আয় করি ৪০থেকে ৫০ হাজার টাকা  সকল খরচ বাদদিয়ে মোটামুটি ১৮/থেকে ২০ হাজার থাকে। আনিস কাজী বলেন  পরিশ্রম অসততা নিয়ে যদি কেউ ব্যবসা করে   সে অবশ্যই উন্নতি করবে।