পরিদর্শনের সময় ফরিদা পাড়ার একটি ভবন থেকে

জানালা দিয়ে নালায় ময়লা ফেলতে  দেখে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র। তাৎক্ষণিকভাবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের  মেয়র ফোন  থেকে ভবনের মালিক কে  ফোন  কল করে   সতর্ক করে, ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড করলে ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে  শাস্তির  আত্ততায় আনা হবে বলে  সাবধান করেন।

চসিক মেয়র বলেন বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত নগরী  বিভিন্ন সড়ক চসিক ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে সরজমিনে দেখেছি।  সরেজমিনে দেখার পর মনে হয় নগরীর বেশ কিছু নালা  অনেক অপরিকল্পিতভাবকেরা হয়েছিল অতীতে। যার কারণে বৃষ্টির পানি ঠিকমতো নিষ্কাশন হচ্ছে না। বর্ষাকালে আমাদের প্ল্যান নালা গুলোকে আমরা কন্টিনিউয়াস প্রসেসে ক্লিন রাখবো। এজন্য এতিন মাস নালা সংস্কারের কাজ চলবে। আর খাল সংস্কারের কাজ তো চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে মঙ্গলবারে  নগরীর জলবদ্ধতা বিষয়  নিয়ে  সমস্ত সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সাথে আমরা একসাথে বসেছি। আমরা কাজ করছি সমন্বিতভাবে। আমরা কন্টিনিউয়াস একটা মনিটরিং এর মধ্যে  আছি। রাস্তায় যেগুলো ভারী বর্ষণের কারণে খানা খন্দ হয়ে গেছে সেগুলো আমরা রিপিয়ার চালিয়ে যাব। এখানে জোয়ারের পানির একটা ফ্যাক্ট আছে। সেজন্য  পানি উন্নয়ন বোর্ডকে আমরা  বলেছি তারা যাতে সুইস গেট গুলো যাতে সেভাবে নিয়ন্ত্রণ করে, আর পাম্পিং হাউজের ব্যবস্থা করে। আর একটা হচ্ছে আমাদের  ওয়াসাকে বিভিন্ন জায়গায়  না কাটার জন্য তাদেরকে নির্দেশনা দিয়েছি। তিন মাস বর্ষার সময় এ ধরনের সড়ক  যাতে কাটাকুটি না করে। পরিদর্শনকালে মেয়র সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সচিব মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন, প্রধান প্রকৌশলীর (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফরহাদুল আলম, নির্বাহী প্রকৌশলী রিফাতুল করিম  শাওকাত আমিনসহ প্রকৌশলী বিভাগ ও পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা, সাথে উপস্থিত ছিলেন আরো অনেকে ও।