ডিমলায় অবৈধভাবে জমি দখলের চুক্তির ৫ লাখ টাকাআদায় করতে ভিন্ন কৌশলে পুলিশকে ফাঁসানোর চেষ্টা দেশসেবা দেশসেবা ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশিত: ৪:৩৫ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২১, ২০২৪ আবু হোসেন।।নীলফামারীর ডিমলা সদরের জমুদ্দিরচৌপতি এলাকার মৃত দুলু মিয়ার ছেলে শাহিনুর ও তার ভায়রা রশিদুল ইসলামবলেন, ক্রয়সুত্রে(দলিলকৃত)০৫ শতাংশ জমি ২০১৭ সাল হতে ভোগ দখলে থাকাঅবস্থায়। বাবুরহাট গ্রামের মৃত রোস্তম আলীরছেলে রহিম খান ওয়ারিশ সুত্রেজমিটির দাবি করে। কিš‘ তার দাবি যৌক্তকি না হওয়ায় স্থানয়িভাবেবিষয়টি আপোষ মিমাংসা না হওয়ায় রহিম খান জমির দাবি করে নীলফামারীবিজ্ঞ আদালতে শাহিনুর ও তার ভায়রা রশিদুল ইসলামের নামে পৃথক দুটি মামলাদায়ের করেন। পরবর্তিতে রহিম খানের ছেলে লিটন খা জমিটির উপড় বিজ্ঞআদালতে ১৪৪/১৪৫ আবেদন করলে। ডিমলা থানা পুলিশ উভয় পক্ষকে নোটিশপ্রদান করেন। উক্ত নোটিশ প্রদানের পরেও লিটন খা গত(১৫ নভেম্বর) হটাৎশাহিনুরের প্রাচীর ঘেরা জমিতে লিটন খা জমি দখল চুক্তি করা জৈনিকব্যক্তিদের যোগ সাজশে ও তাদের সহায়তায় আদালতের নির্দেশ ও থানা পুলিশেরনোটিশ অমান্য করে জোর করে একটি টিনের চালা উঠিয়ে তাদের নামেসাইন বোর্ড ঝুলিয়ে অবস্থান করা শুরু করে। পরবর্তিতে নিরিহ শাহিনুরকোন উপায় অন্ত না পেয়ে আন সহায়তার জন্য ডিমলা থানায় একটিলিখিত অভিযোগ করলে ডিমলা থানার পরিদর্শক(তদন্ত)আব্দুর রহিম সাবইন্সপেক্টর নুর ইসলামকে বিষয়টি তদন্ত করার নির্দেশ প্রদান করেন। এসআইনুর ইসলাম ঘটনাস্থল তদন্তকালে অভিযোগের সত্যতার প্রাথমিক প্রমান পেলে।উপস্থত লিটন খা কে অন্যের ভোগ দখলীয় জমিতে জোর পূর্বক ঘর উত্তোলনকরা আইনগত অপরাধের কারনে আপনাকে থানায় যেতে হবে। থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা শোনা মাত্রই পূর্ব পরিকল্পিত অনুযায়ী অস্থুতার ভান করেলিটন খা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এবং জমি দখলের চুক্তি নেয়া জৈনিকব্যক্তিরা পুর্ব পরিকল্পিত অনুযায়ী ক্যামেরা রেডি রেখে তার ভিডিও ধারন করে।এবং চুক্তিকৃত ৫ লাখ টাকার মধ্যে অগ্রিম ২ লাখ টাকা নিয়ে বাকি ৩ লাখটাকা লিটনের নিকট আদায়ের জন্য ও পরিকল্পিত ভাবে থানা পুলিশকেফাঁসানোর জন্য সেই ভিডিও বিভিন্ন খানে সরবরাহ করেন। এবং তাদের কু-পরামর্শে রহিম খানের ছেলে লিটন খা, তার স্ত্রী লায়লা বেগম ও পুত্রবধুজেসমিন আক্তারকে ডিমলা হাসপাতালে ভর্তি করান।উল্লেখ্য, জমি দখলের চুক্তি নেয়া চক্রটি এলাকায় অবৈধ জমি দখল, জাল দলিল,জাল খারিজ ও বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর জাল করে সিল মোহরতৈরি করে এসব অপবর্মের সাথে দির্ঘদিন হতে জড়িত। মূলত তাদেরঅপকর্মের প্রস্তাবে থানা পুলিশ রাজি না হলেই তারা পরিকল্পনা অনুযায়ীপুলিশকে ফাঁসানোর জন্যই এই ফাঁদ তৈরী করেন। যা তদন্ত করলেই বেড়িয়েআসবে। এবং ইতি পূর্বেও তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় মানব বন্ধন বিভিন্নদপ্তরে মার্চ পিটিশন করলেও এসব কাজের মূল হোতারা ধরা ছোয়ার বাহিরেইথেকে যায়। এ ব্যাপারে ডিমলা থানার ওসি ফজলে এলাহী বলেন,সেখানেপুলিশের সাথে নহিম থানের পরিবারের কারো সাথেই পলিশের ধস্তাধস্তি বাকোন ধরনের ঘটনাই ঘটেনি, যাহার সম্পুর্ন ভিডিওচিত্র ধারন করা রয়েছে।এটি একটি সাজানো নাটক। SHARES সারা বাংলা বিষয়: