সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবাধে কাটা হচ্ছে নদীর মাটি দেশসেবা দেশসেবা ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশিত: ২:৪৭ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৪ রাকিব হোসাইন,শরীয়তপুর শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার আট নং ওয়ার্ড কার্তিকপুর বড় ব্রিজ এর ঠিক নিচে নদীর মাটি কেটে বিক্রি করে যাচ্ছেন কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা এতে ব্রিজ টি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে যা সরকার কর্তৃক পুরো পুরি নিষিদ্ধ ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও তারা এই কাজটি করেছেন প্রতিনিয়ত । প্রতিদিন একই রুটিনে তারা সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি এই নদীর মাটি কেটে তা বিক্রি করছেন বিভিন্ন ইটের ভাটায় – সেই মাটি নেওয়ার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ ট্রলি বা টম টম গাড়ি । এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রাস্তায় দু পাশে থাকা বসবাসের কর্মজীবী মানুষের – রাস্তায় জায়গায় জায়গায় ভাঙ্গন এর সৃষ্টি হয়েছে বাতাসে উড়ছে ধূলো এতে রাস্তায় আসেপাশে থাকা জনজীবন বিপর্যস্ত , ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ায় এলাকার মানুষ ভয় কিছু বলতেও পারছেন না । সরকারি ভাবে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে তাও যেন তারা বেপরোয়া বললেই চলে ‘ সরকার কর্তৃক নদী ভাঙ্গন রোধ করার কথা বার বার বলার পরেও এহেন কর্মকান্ডের সাথে জড়িত দের কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না । ঘটনা স্থানে গিয়ে দেখা যায় শিশু-শ্রম আইন অমান্য করে ছোট ছোট নাবালক বা অপ্রাপ্তবয়স্ক দের তারা মাটি কাটার কাজে ব্যবহার করছে। যারা প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে প্রতিনিয়ত এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের মধ্যে প্রথম যিনি কাজ করেন তার নাম ( সোবাহান ) তার দায়িত্বে আছে তার নিজস্ব ট্রলি বা টমটম গাড়ি ৫ টি ।দ্বিতীয় যে জন দায়িত্বে আছেন তার নাম (ফোয়সাল গাজী )তিনি মূলত ব্যবসায় টাকা ধার দেন এবং পার্টনারশিপ হিসেবে তাদের সাথে থাকেন।তৃতীয় যে জন আছেন ( সাকিল ) তিনি মূলত প্রশাসনিক সাপোর্ট দেওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ কাজটি নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব পালন করে থাকেন।তারা মূলত এভাবেই তিনটি স্টেপে বিভক্ত হয়ে এই ব্যবসাটি দীর্ঘদিন ধরে চালিয়ে আসছেন প্রশাসনের নাকের ডগায় থাকা সত্ত্বেও কিভাবে তারা ধরাছোঁয়ার বাহিরে এহেন কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত হচ্ছেন প্রশ্ন সুশীল সমাজ এবং স্থানীয় জনগণের । SHARES সারা বাংলা বিষয়: