হাতীবান্ধায় কিশোরীকে ২দিন আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

দেশসেবা দেশসেবা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ৪:৫১ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১৮, ২০২৪

এ,এল,কে খান জিবু।লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় এক কিশোরীকে আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে অভিযুক্ত করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কিশোরী।১৭ আগস্ট শনিবার বিকালে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। অভিযুক্তরা হলো- হাতীবান্ধা পারুলিয়া এলাকার নূহ ইসলামের ছেলে রশিদুল ইসলাম (৩৮), ডাউয়াবাড়ী এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে হাফিজুর রহমান ( ৪০) ও পরোলিয়া গ্রামের হাকিম আলির ছেলে দুলু মিয়া (৩৫)।

থানায় লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত যুবক ঔই কিশোরীর বাবার সাথে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করতেন। এতে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে উঠে। ২২ জুলাই দুপুরে ভুক্তভোগী কিশোরী বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে রশিদুলের সাথে দেখা হয়ে। পরে রশিদুল তাকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়িতে নামিতে দেওয়ার কথা বলে পার্শ্ববর্তী ভোটমারি এলাকায় তার বন্ধুর ভাড়া বাড়িতে নিয়ে যায়।

পরে রশিদুল তার বন্ধুদের মাধ্যমে তাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। এতে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হলে তারা ভুক্তভোগীকে জোড় করে ফাঁকা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে সাক্ষর নেয়। পরে তারা জানায় তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে। এতে ভুক্তভোগী রাজি না হলে রশিদুল তার বন্ধুদের সহায়তায় তাকে দুইদিন আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে ভুক্তভোগী চিৎকার করলে স্থানীয়রা তা শুনে এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে ভুক্তভোগী বাদি হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।

ওসি মাহফুজার রহমান আরও বলেন, এক কিশোরীকে দুইদিন আটকে রেখে ধর্ষণের ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।লালমনিরহাটের হাতিবান্ধায় এক কিশোরীকে আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে অভিযুক্ত করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কিশোরী।১৭ আগস্ট শনিবার বিকালে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। অভিযুক্তরা হলো- হাতীবান্ধা পারুলিয়া এলাকার নূহ ইসলামের ছেলে রশিদুল ইসলাম (৩৮), ডাউয়াবাড়ী এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে হাফিজুর রহমান ( ৪০) ও পরোলিয়া গ্রামের হাকিম আলির ছেলে দুলু মিয়া (৩৫)।

থানায় লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত যুবক ঔই কিশোরীর বাবার সাথে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করতেন। এতে তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে উঠে। ২২ জুলাই দুপুরে ভুক্তভোগী কিশোরী বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে রশিদুলের সাথে দেখা হয়ে। পরে রশিদুল তাকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়িতে নামিতে দেওয়ার কথা বলে পার্শ্ববর্তী ভোটমারি এলাকায় তার বন্ধুর ভাড়া বাড়িতে নিয়ে যায়।পরে রশিদুল তার বন্ধুদের মাধ্যমে তাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়।

এতে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হলে তারা ভুক্তভোগীকে জোড় করে ফাঁকা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে সাক্ষর নেয়। পরে তারা জানায় তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে। এতে ভুক্তভোগী রাজি না হলে রশিদুল তার বন্ধুদের সহায়তায় তাকে দুইদিন আটকে রেখে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে ভুক্তভোগী চিৎকার করলে স্থানীয়রা তা শুনে এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে ভুক্তভোগী বাদি হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।ওসি মাহফুজার রহমান আরও বলেন, এক কিশোরীকে দুইদিন আটকে রেখে ধর্ষণের ঘটনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।