নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ ভুক্তভোগী এক নারীর দেশসেবা দেশসেবা ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশিত: ৭:০৩ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৯, ২০২৫ কোহিনূর আলম।। নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় পুকুরের মাছ মরার ঘটনায় গ্রাম্য সালিসিতে দোষী সাব্যস্ত করে ৬ লাখ টাকা ধার্য্য করলে তা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী । উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের বৃচিকনী গ্রামের রহমত উল্লাহর স্ত্রী জোসনা আক্তার (৪০) গত ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় এ অভিযোগ করেন থানায় । এতে একই গ্রামের বাসিন্দা, ১। জালাল (৩০), পিতা আঃ কদ্দুছ ২। হৃদয় (৩৪), পিতা-সুলতান মিয়া ৩। জামাল (৩৪), পিতা- আঃ কদ্দুছ ও ৪। সুলতান মিয়া (৬০), পিতা- মৃত আবাল হোসেন গং, এর নাম উল্লেখ করা হয় হয়েছে । ভুক্তভোগী জোসনা আক্তার অভিযোগে আরো উল্লেখ করেন, বিবাদীগণ পরস্পর যথাক্রমে ভাই, চাচাতো ভাই । তাহারা অত্যন্ত ষড়যন্ত্রকারী, অত্যাচারী । বিবাদী জামাল মিয়ার সাথে জমি নিয়া মোকদ্দমা চলিতেছে আমার । তারা আমাকে ঘায়েল করার জন্য সুযোগ খুঁজিতেছিল । এরই প্রেক্ষিতে বিবাদী জামালের পুকুরের শিং মাছ মরার ঘটনার ১৫ দিন পর ষড়যন্ত্র করিয়া আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনয়ন করে । এবং গত ২৫ অক্টোবর আমার বসতবাড়িতে শালিশ বসিয়া আমাকে দায়ী করিয়া ৬লাখ টাকা জরিমানা করে । আমি টাকা দিতে অস্বীকার করিলে বিবাদীগণ আমার বসতবাড়ির সমস্ত রাস্তা বেড়া দিয়া আটক করিয়া দেয় । আমি গৃহ হইতে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলে কেন্দুয়া থানা হইতে এস আই, জনাব শহীদ সাহেব ঘটনাস্থলে পৌঁছিয়া আমাকে আটকাবস্থা হইতে উদ্ধার করেন । আমি বিবাদীগণের ভয়ে বাড়ী ছাড়া । টাকা না দিলে খুন করিয়া ফেলিবে বলিয়া হুমকি দিতেছে আমাকে । আমার নিরাপত্তা প্রয়োজন । তাছাড়া তিনি ঘটনা তদন্তক্রমে জান ও মাল রক্ষার্থে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান উক্ত অভিযোগে । এ বিষয়ে কেন্দুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান জানান, অভিযোগ পেয়েছি । তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে । SHARES সারা বাংলা বিষয়: