বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় এখন অনেক টাই স্বাভাবিক পরিবেশ বিরাজ করছে

দেশসেবা দেশসেবা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১:৫৫ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৮, ২০২৪

মোঃ মাহবুব হাসান।গত ৫ ই আগষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হঠাৎ করে সারা দেশে একটি উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। অনেক জায়গায় আনন্দ মিছিল করে কোটা সংস্কারের জন্য বৈষম্যহীন ছাএ জনতা।এর সাথে যুক্ত হয় খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ সহ বি এন পি, জামায়াত ,ইসলাম আন্দোলন (চরমোনাই) সহ বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দলের অসংখ্য নেতাকর্মী।এই সময়ে কিছু স্বার্থ নেশী অতি উৎসাহী অসাধু কিছু মানুষ আওয়ামী লীগ ঘরানার কিছু মানুষের বাসা বাড়ি ও অফিসে হামলা করেছে।এর সাথে ছাএ জনতার কোনই সম্পর্ক নেই।

তাঁরা বলেন এর সাথে আমাদের কোন ই সম্পর্ক নেই। এদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি ও তাঁদের। সরকার পতনের পর আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোঃ আশরাফুল আলম সব পক্ষ কে শান্ত থাকার জন্য জোর দাবি জানান। গত কাল ছাএ জনতা তার সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে জান তিনি তাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন, তিনি তাদের কথা মনোযোগ সহকারে শুনেন ,তাদের কে বিভিন্ন কাজের পরামর্শ দেন এবং ছাত্র জনতাকে তাদের সুন্দর কাজের জন্য তাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। বর্তমানে সারা দেশের মতো বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার পুলিশ সদস্যদের কর্ম বিরতি চলছে।

তাই থানার নিরাপত্তার জন্য ছাত্র জনতা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মীরা থানা পাহারায় নিযুক্ত আছে। এছাড়াও বিভিন্ন রাস্তায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছে ছাএ জনতা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কর্মীরা। বিভিন্ন অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজ , রাস্তা ঘাট সহ বিভিন্ন জায়গায় ছাত্র জনতা তাদের নিজ দায়িত্ব পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান অব্যাহত রাখছে। তাঁরা বলছে সরকার পতনের পর তাঁরা রাষ্ট্র মেরামতের কাজ অব্যাহত রাখবে ইনশাআল্লাহ। তাঁরা সততা ও নিষ্ঠার সাথে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করছেন। আমতলীর চৌরাস্তা সহ বিভিন্ন জায়গায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছেন। সাধারণ মানুষ তাদের এ সব কাজের প্রশংসা করছেন। প্রশংসায় ভাসছেন ছাএ জনতা। সত্যি ই এ যেন এক নতুন বাংলাদেশ, নতুন স্বাধীনতা।