কুমিল্লা স্টেশনে স্ট্যান্ডিং টিকিট থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ যাত্রীদের দেশসেবা দেশসেবা ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশিত: ৪:২৮ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪ মুসতাছির ।। ট্রেনের টিকিট কাটতে নানা বিধি-নিষেধ, তদারকির পরও থেমে নেই কালোবাজারি। অনলাইন টিকিট সহ স্টেশনের কাউন্টার থেকে সংগ্রহ করা টিকিটে কালোবাজারির হাত রয়েছে এমন অভিযোগের শেষ নেই!তবে এখন অভিযোগ উঠেছে স্ট্যান্ডিং (দাড়িয়ে যাওয়ার) টিকিট নিয়ে, রবিবার সকাল ৯ টায় কুমিল্লা স্টেশনে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা অভিমুখী চট্রলা এক্সপ্রেসের কাউন্টার থেকে কুমিল্লা টু আখাউড়া জংশন পর্যন্ত টিকিট সংগ্রহ করতে গেলে কাউন্টার থেকে ৫০ টাকা মূল্যের টিকিট ৪৯ কিঃমিঃ এবং কুমিল্লা টু ভৈরব ১০৭ কিঃমিঃ জন্য ভাড়া ১০৫ টাকার মূল্যের টিকেট দেওয়া হয়, কিন্তু টিকিটে উল্লেখিত টাকা পরিমাণ দেওয়া থাকলেও লাল কালি দিয়ে ৫০ এবং ১০৫ টাকা কেটে ৬০ এবং ১২৫ টাকা হাতে কলমে লেখে দেওয়া হয়, এতে যাত্রীরা কাউন্টারে দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের প্রশ্ন করে “নির্ধারিত টাকা উল্লেখ থাকার পরও কেন আবার লাল কালি দিয়ে মূল লেখা হয়”? অতিরিক্ত টাকা নেয়া কারণ জানতে চাচ্ছি -?এতে দায়িত্ব থাকা কেউই এটার জবাব দিতে বাধ্য নয় বলে জানিয়ে দেয়, যাত্রীরা সবাই মিলে যখন আবার বলেন আপনরা এটার জবাব দিতে বাধ্য কারণ আমরা যাত্রী আমাদের জানার অধিকার আছে কেন আমাদের থেকে অতিরিক্ত টাকা নেয়া হচ্ছে পরে কাউন্টারের ভিতর থেকে একজন বলেন আপনার কিছু বলার থাকলে আপনি স্টেশন মাস্টারের কাছ থেকে জেনে নিবেন কাউন্টার থেকে নয়, এবং এটাও বলেন যে, ” আপনি যে টিকিট সংগ্রহ করেছেন এই টিকেট পুরাতন এবং বর্তমান মূল্য এটার মধ্যে লেখা নেই তাই এটা লাল কালি দিয়ে কেটে নতুন মূল্য বসাতে হচ্ছেস্টেশনে থাকা যাত্রীরা আবার প্রশ্ন করেন যদি ভাড়া বাড়ে তো নতুন টিকিট আসবে টাকা সরকারের ঘরে যাবে কিন্তু আপনরা টিকিট এর গায়ে লেখে দিতে পারেন না, ” হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতি বছর রেল কতৃপক্ষ খরচ করে টিকিটের গায়ে মূল্য লেখার জন্য আর হাতের লেখা মূল্যের অতিরিক্ত টাকা কি আসলেই সরকারের ঘরে যাবে না-কি স্টেশনে থাকা যাত্রী এই অভিযোগ নিয়ে যখন স্টেশন মাস্টারের কাছে যায় স্টেশন মাস্টারের অফিস কক্ষ বন্ধ থাকে এবং জানা যায় যে উনি চট্টগ্রামে আছে! SHARES সারা বাংলা বিষয়: