বটিয়াঘাটা ও বালিয়াডাঙ্গা নৌ ঘাট যেন জনজীবনে দুর্ভোগ

দেশসেবা দেশসেবা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১২:২৯ অপরাহ্ণ, মার্চ ২৯, ২০২৫
মোঃ মাসুম বিল্লাহ রায়হান।।

১৮৯২ সালে বটিয়াঘাটা থানায় রুপান্তরিত হয়, আর ১৯৮৪ সালে উপজেলা হিসাবে রুপান্তরিত হয়, বটিয়াঘাটা উপজেলা মোট ৭টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত, যার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ ( বটিয়াঘাটা জলমা গঙ্গারামপুর সুরাখালি) উপজেলার উত্তর পশ্চিম ও দক্ষিণে অবস্থিত আর এই ইউনিয়নের জনগণ সহজে উপজেলার সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে। আর ৩টি ইউনিয়ন পরিষদ ( বালিয়াডাঙ্গা আমিরপুর ভান্ডারকোট) উপজেলার পূর্ব দিকে অর্থ্যাৎ খুলনা বিভাগের সবচেয়ে বড় রুপসা নদীর পূর্বে পাড়ে অবস্থিত , আর এই ৩টি ইউনিয়নের জনগণের উপজেলায় যাতায়াতের সহজ একমাত্র উপায় বটিয়াঘাটা নদী ঘাট আর এই নদী ঘাটে রয়েছে জনগণের দুর্ভোগের অনেক সাক্ষী এই নদী ঘাট ভাটার সময় পারাপারে পড়তে হয় সবচেয়ে বড় দুর্ভোগে। যা দেখার কেউ নেই অথচ এই ঘাটে প্লাটন সুবিধা দিয়ে যদি একটি ফেরির ব্যবস্থা করা হত তাহলে এই ৩টি ইউনিয়নের জনগণ আনেকটা উপকৃত হত, কারণ তারা সঠিক ভাবে উপজেলার সকল সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে যেমন সদর হাসপাতাল থানা সেবা কৃষি সেবা ইত্যাদি সেবা হটাৎ যদি কেউ অসুস্থ হয় তাহলে তাকে জেলার হসপিটাল যেতে হয় কারণ সদর হাসপাতালে যাওয়ার একমাত্র বাধা বটিয়াঘাটা নদী ঘাট আবার মধ্যরাতে ও যেকোনো দূর্যোগে বন্ধ থাকে ট্রলার চলাচল। আবার অনেক ক্ষেত্রে ট্রলার চলাচল গুনতে হয় মোটা অংকের টাকা যা এই ৩টি ইউনিয়নের জনগণকে মহা এক বিপদে ফেলে দেয়। সর্বোপরি এই ৩টি ইউনিয়নের জনগণের একমাত্র দাবি ঘাট টিকে আধুনিকায়ন করে একটি ফেরির চলাচলের ব্যবস্থা করা।