নবিগঞ্জে ঈদের কেনাকাটায় ব্যাস্ত ক্রেতা বিক্রেতা

দেশসেবা দেশসেবা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ৩:৪২ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১৪, ২০২৪

মোঃজাহাঈীর আলী তালুকদার।ঈদ উল ফিতরের আর মাত্র এক দিন বাকী। ঈদুল ফিতর যতই ঘনিয়ে আসছে মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের আনাগোনা ততই বাড়ছে। নবিগঞ্জের ছোট বড় মার্কেটগুলোতে শুরু হয়েছে ঈদের কেনাকাটা।সকাল থেকে শুরু হয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত চলছে কেনাকাটা। বিভিন্ন মার্কেটগুলোতে কাপড়,জুতা ও কসমেটিক্স দোকানে ক্রেতা সাধারণের ভিড়। ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ,প্রতিবারের মতো এবারও ঈদ বাজারে এসেছে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় সব পোশাক। বাজারে দেশীয় বিভিন্ন ব্রান্ডের আধুনিক ডিজাইনের সব পোশাক রয়েছে।

পাঞ্জাবি ,শার্ট,গেঞ্জি,ফতোয়া ,থ্রি-পিস,ট্রপিসও শিশুদের জন্য সবধরনের কাপড় পাওয়া যাচ্ছে। পুরুষ ক্রেতাদের তুলনায় নারী ক্রেতাই বেশি।তবে ক্রেতাদের বক্তব্য গত বছরের তুলনায় এবার পোশাকের দাম একটু বেশি বলে ক্রেতাদের সাধ আর সাধ্যের মাধ্য সমন্বয়হীনতার কারণে ক্রতাদের উপস্থিতি থাকলেও বিক্রি কমছে। নবিগঞ্জের এক কাপর ব্যবসায়ী বলেন ,ঈদ উপলক্ষ্যে ক্রেতাদের যেন পছন্দ হয় এমন সব কাপড় দোকানে তুলেছি। গত কয়েক দিন ক্রেতাদের উপস্থিতি ছিলো কিছুটা কম, রমজানের শেষদিকে ক্রেতাদের উপস্থিতি বাড়ছে।

পরিবারসহ কেনাকাটা আসা এক মহিলা বলেন ,রোজার শেষে সময় মার্কেটে অনেক ভিড় থাকে। তাই আগেই কেনাকাটা কিছুটা সেরে ফেলেছি তবে দাম গতবছরের তুলনায় অনেকটা বেশি। অন্য দিকে বিভিন্ন পয়েন্টে ও বিভিন্ন দোকানের সামনে ভাসমান ভাবে টুপি বিক্রি চলছে জমজমাটভাবে। কাস্টমাররা ভিড় করছেন টুপি,আতর,সুরমা ও জায়নামাজের দোকানে। নিজে ও পরিবারের সদস্যদের জন্য টুপি-আতর,বয়স্তদের জন্য সুরমা এবং জায়নামাজ কিনে নিচ্ছেন তারা।প্রতিটি দোকানে সাজিয়ে রাখা হয়েছে সারি সারি টুপি।এসব টুপির অধিকাংশই দেশীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তৈরী। তবে এর বাইরে বিভিন্ন দেশে থেকে আমদানি করা টুপি ও রয়েছে।যার মধ্যে পাকিস্তান ,তুরস্ক,ভারত,কাশ্মির,চীনের তৈরী টুপি অন্যতম। সেই বিভিন্ন ব্যান্ডের আতরও ব্যাপক বিক্রি হচ্ছে।