বাগেরহাট ২৫০ বেডে রক্ত সিন্ডিকেট

দেশসেবা দেশসেবা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১২:৩১ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১২, ২০২৪

মোঃনিয়াজুল হাসান শাওন নাম- মোঃআব্দুল্লাহ আল মাসুদ।তার বিরুদ্ধে হাজারো রক্ত বিক্রির অভিযোগ। তার প্রধান টার্গেট দুরবর্তী রোগী। দুর থেকে যে রোগী আসে তার কখন কি গ্রুপ রক্ত লাগবে তাই জেনে শুনে নিজেই তৈরি করে ফেলে নিজের ব্যবসা সিন্ডিকেট মোঃআজিজুল আহমেদ জানান-হাসপাতালে আমরা কোনো দালালের দৌরাত্ম দেখতে চাই না৷ এরা মানবিকতার মুখোশ পড়ে রক্ত নিয়ে ব্যবসা করে৷এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।আমরা চাই সকল সংগঠনই নিঃস্বার্থে কোনোকিছুর বিনিময় না নিয়ে কাজ করুক৷আমাদের একটাই দাবি অনতিবিলম্ব  মাসুদ এবং তার সাঙ্গপাঙ্গোদের হাসপাতাল থেকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করতে হবে৷ ইবরাহীম নামে একজন সেচ্ছাসেবক জানান-মাত্র তো ফ্রি হইলাম,।৪ দিন আগের পোস্ট  কমেন্ট করতে গিয়ে করলাম না কি বলবো আমরা নিজেরা ইতো ভালো না,আর দালালের বিরুদ্ধে  ২ বছর আগে যখন আমি ব্যবস্থা নিয়ে বিচারে বসছিলাম সবাইকে নিয়ে সেই থেকেই আমাকে ব্লক দিয়ে রাখছে,তাও নতুন করে প্রমাণ খোজে আছি,সেদিন একটা ব্লাডের পোস্ট এ কমেন্ট দেখা যায়না দেখে আমার আরেক আইডি দিয়ে গিয়ে দেখি দালাল কমেন্ট করেছে আমি সেই পোস্টের লাস্ট আপডেট পর্যন্ত নিয়েছিলাম যে পোস্ট দিয়েছিলো সে বল্ল ব্লাড লাগে নাই,খোজে আছি নতুন করে রুগির লোকের থেকে প্রমাণ যোগারের। তিনি আরো জানান-আর আমাদের হাতে তো মেইন একজন ভিক্টিক আছে, যার ব্লাড দালাল বিক্রি করেছিলো, সকলের একান্ত পদক্ষেপ, সবার সহযোগিতা আর সঠিক সময়ের অপেক্ষায় আছি।দেখার বিষয় আছে তাদের ও, এত প্রমাণ থাকার পরে যারা এই  দালাল কে আস্রয় প্রস্রয় ও সহযোগিতা করলে তারাও দালালের সহযোগি,এদের বিরুদ্ধে ও ইনশাআল্লাহ ব্যবস্থা নেওয়া হয়ে,অন্যায় কাজের সাথে যারা জরিত তারাও অন্যায়কারী। খান রিয়াজুল জানান-দালাল মাসুদের সাপোর্ট এর অভাব নাই বিশেষ করে( নদী – প্যাথলজীতে কর্মরত)আমরা যখন সদর হসপিটালে যায় তখন ডোনারের নাম্বার চায় আমরা ডোনারের নাম্বার না দিয়ে আমাদের নাম্বার বলি তখন নদী আমাদের নাম্বার নেয় না ডোনারের নাম্বার দিতেই হবে।পরবর্তীতে  নদী বা মাসুদ ডোনারের সাথে যোগাযোগ করে। আমরা ডোনার নিয়ে গেলে ঘন্টার পর ঘন্টা  লেট করে। মাসুদ এর ডোনার হলে সাথে সাথে কাজ হয়ে যায়। সে আরো জানান-মাসুদ তো এখন সব জাগা বলে বেড়াচ্ছে সে নাকি সদর চাকরি করে। সদর হাসপাতালের একজন সদস্য সে। তাই সে সদস্য দের মত কাজ করে গত ৩ দিন আগে একটা পিক তুলছে আমার ছোট্ট ভাই।ওপেনে সবার সামনে রিপোর্ট  খুজতেছে।কেউ কিছু বলতেছে না। কামরুলউদ্দীন জানান-মানুষ যদি টাকা দিয়ে রক্ত কিনতে পারে ওর থেকে বা কেউ যদি ওর মাধ্যমে নিজের রক্ত বিক্রি করে তাহলে আমার তো কোন সমস্যা নেই যে সংগঠন এর ব্যানারে থেকে করছে তাদের সমস্যা । পূর্বের করা দালালির তথ্য প্রমাণ এবং ওর নিজের স্বীকারোক্তি আমার কাছে আছে বর্তমানে কোন কিছু নাই বর্তমানে কিছু করছে এমন ধরেন পূর্বের সাথে মিলে একসাথে এড করে  পুলিশে সোপর্দ করে দেওয়া হবে সব থেকে ভালো এবং ঐ ঘটনা মিডিয়া মাধ্যমে প্রকাশ করলে আর মনে হয় না দালালি করবে বা কেউ ওকে আশ্রয় দিবে । তিনি আরো জানান-সমাজ সেবা থেকে তো ওকে বাগেরহাট সদর হসপিটালের প্যাথলজির সামনে যাওয়া নিষেধ করছিল তাহলে এখন কিভাবে যায়। প্রতিটি সংগঠন আকুল ভাবে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।